কালীপুজো একদম দোরগোড়ায়। কালীপুজোয় মা কালীর অষ্টোত্তর শতনাম পাঠ করলে কিংবা শ্রবণ করলে প্রভূত পুণ্য অর্জন হয়। স্বয়ং মা কালীর আশীর্বাদে ধন্য হয় জীবন। তাই
কালিপুজোর সময় বাঙালি হিন্দুরা বিভিন্ন আচার-অনুষ্ঠান পালন করে। এগুলোর মধ্যে অন্যতম চতুর্দশ শাকভক্ষণ বা চৌদ্দ শাক খাওয়া। আবহমানকাল ধরে বাংলার এই প্রাচীন প্রথা চলে আসছে।
কালো মেয়েকে ঘরের বউ করতে বাঙালি নাক সিটকায়। কিন্তু সেই কালো মেয়েকেই মা কালী রূপে মহাসমারোহে পূজা করা হয়। এই শ্মশানবাসিনী এলোকেশী ভয়ঙ্কর রুপিনি দেবী
আর কদিন পরে কালীপুজো। বাঙালি মেতে উঠবে তাদের দীপান্বিতা কালী পূজা উৎসব পালনে। আনন্দের আর খুশির জোয়ারে ভাসবে সবাই। ঘরে ঘরে দীপাবলীর আলো, আমাবস্যার অন্ধকার
চিতপুরের রঘু ডাকাতের ভয়ে একসময় কাঁপত আশেপাশের সবাই। ভয়ানক সেই ডাকাত সরদারের দলের বাকি ডাকাতরাও ছিল দুর্ধর্ষ। তাদের আরাধ্যা ছিলেন মা ডাকাত কালি। শক্তির দেবী
আর মাত্র হাতে গোনা কদিন। আসছে বাঙালির প্রাণের উৎসব কালীপুজো। প্রত্যেক বাঙ্গালীরে অনেক আবেগ জড়িয়ে থাকে এই উৎসবকে ঘিরে। কালী পূজা মানেই অনেক হাসি, আনন্দ